নতুন সংযোগঃ
সেবার সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
মুঠোফোন বা মোবাইল ফোনের সহজলভ্যতার কারণে ল্যান্ডফোনের ব্যবহার অনেক কমে গেছে। তবুও অফিসে এবং বাসায় এর চাহিদা এখনও রয়ে গেছে। সাশ্রয়ী বিল এবং নেটওয়ার্কের মানের দিক দিয়ে এখনো এগিয়ে রয়েছে ল্যান্ডফোন। ল্যান্ডফোন সংযোগ আগের তুলনায় অনেক সহজ। বিটিসিএল (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ কোম্পানি লিমিটেড) হওয়ার পর সরকারি টেলিফোন সেবার গতি আরও বেড়েছে। এখন আবেদন ফরম পূরণ করে টাকা জমা দিলে এক দিন থেকে সাত দিনের মধ্যেই ঘরে চলে আসে বিটিসিএল টেলিফোন সংযোগ।
সেবার সুবিধা:
প্রক্রিয়া:
ল্যান্ডফোনের সংযোগ পেতে প্রথমেই বিটিসিএলের আবেদন ফরম সংগ্রহ করতে হবে।ব্যবস্থাপক (টেলিকম), বিটিসিএল, সিরাজগঞ্জ কার্যালয় থেকে পাওয়া যায় এই আবেদন পত্র। আবেদন পত্র অফিসের সামনের ফটোকপি দোকান বা btcl.com.bd ওয়েবসাইট থেকেও সংগ্রহ করতে পারবেন। এটি পূরণ করে জমা দিতে হবে বিটিসিএলের সংশ্লিষ্ট বিভাগের ব্যবস্থাপক বরাবর। নির্ভূলভাবে ফরম পূরণ করে ব্যবস্থাপক বরাবর জমা দিলে আবেদনকারীকে ডিমান্ড নোটের তিনটি কপি দেওয়া হয়। এই তিনটি কপির তথ্যাদি পূরণ করে ৬৪৫ টাকা সহ নির্ধারিত ব্যাংকে জমা দিতে হয়। এই ৬৪৫ টাকা সংযোগ ফ্রি(মুজিব বর্ষ উপলক্ষে) । বিটিসিএল এর ডিপি হতে বাসা পর্যন্ত ৫০ মিটারের উর্ধ্যে ১৩.৬০ টাকা/মিটার দরে ড্রপওয়্যার কিনে নিতে হয়। ব্যাংক একটি ডিমান্ড নোট রেখে বাকি দুটি ডিমান্ড নোট ফেরত দেয়। দুটি ডিমান্ড নোটের একটি আবেদনকারীকে নিজের কাছে রেখে অপরটি ব্যবস্থাপক এর কার্যালয়ে জমা দিতে হয়।জমা দেওয়ার এক থেকে সাত দিনের মধ্যে বাসায় টেলিফোনের সংযোগ দেওয়া হয়।
ADSL ইন্টারনেট:
টেলিফোন প্রাপ্তির পর ইন্টারনেটের জন্য নির্ধারিত ফর্ম সংগ্রহ ও পুরন করে জমা দিতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে সংযোগ ফি বাবদ ৪২০ টাকা প্রদান করতে হবে ।
LLI কানেকশন:
LLI ইন্টারনেট কানেকশন এর জন্য নির্ধারিত ফর্ম সংগ্রহ ও পূরণ করে জমা দিতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে সংযোগ ফি বাবদ নির্ধারিত টাকা প্রদান করতে হবে ।
টীকাঃ
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস